Apollotv24.com
দাঁত থাকতে দাঁতের মর্ম দেওয়া উচিত। দাঁত আছে বলেই আমরা খাবার খেতে পারি। আমরা হাসতে পারি। এই হাসির সময় যদি আমাদের দাঁত লালচে দেখা যায়, তখন এটি খুবই অস্বস্তিকর হয়ে ওঠে। অনেকেই দাঁত সাদা করার জন্য নানারকম রাসায়নিক পদার্থের ব্যবহার করে থাকে। যা স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ হতে পারে। দাঁত স্বাভাবিকভাবে সাদা করার কিছু প্রাকৃতিক উপায় আছে।
এই ধরনের ব্রাশগুলোতে বৃত্তাকার ব্রাশ হেড থাকে। এগুলো দোদুল্যমান। বৈদ্যুতিক ব্রাশ যেকোনো দিকে ঘোরানো যায়। দাঁতের জেদি দাগগুলো অপসারণের সবচেয়ে কার্যকর উপায় এই টুথব্রাশ।
তেল টান হচ্ছে একটি আয়ুর্বেদিক প্রক্রিয়া। এর জন্য এক টেবিল চামচ নারকেল তেল প্রতিদিন ১০ -২০ মিনিটের জন্য মুখে জোরে জোরে ঘষতে হয়। এটি ব্যাকটেরিয়া কমিয়ে দাঁতকে উজ্জ্বল হতে সাহায্য করে।
অনেকেই এলইডি ডিভাইস ব্যবহার করে দাঁতকে অল্প সময়ের মধ্যে সাদা করে ফেলে। এগুলোতে ব্লিচিং এজেন্ট হিসাবে হাইড্রোজেন পারক্সাইড ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এর প্রয়োগের ফলে দাঁত অতি সংবেদনশীল হয়ে উঠতে পারে। ফলে দাঁতে ব্যথা হতে পারে। তাই এসব পণ্য ববহার করা হতে বিরত থাকুন।
সাদা টুথপেস্টে পরিষ্কার কণা থাকে। যা দাঁতের প্রাকৃতিক রঙকে হালকা করতে পারে। এমনকি কফি, চা এবং অন্যান্য পদার্থের কারণে সৃষ্ট দাগ দূর করতে পারে। তবে অনেক সময় এগুলো দাঁতের এনামেলকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। তাই এ জাতীয় টুথপেস্ট ব্যবহার করার আগে দাঁতের ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা অপরিহার্য।
ডেন্টাল ফ্লস এবং ইন্টারডেন্টাল ব্রাশ দাঁতের ক্ষয় রোধ করার সর্বোত্তম পন্থা। এ ক্ষেত্রে, মাউথওয়াশগুলি উপকারী।
এগুলো দাঁতের যেকোনো বিবর্ণতা দূর করে। এমনকি নতুন বিবর্ণতা প্রতিরোধ করে।
আপনার দৈনন্দিন জীবনে কিছু পরিবর্তন আনুন। যা কিনা দাঁত সাদা রাখতে সাহায্য করবে। দাঁত মাজার সময় বেকিং সোডা ব্যবহার করতে পারেন। দাঁতে দাগ ফেলে এমন খাবার বা পানীয়ের ব্যবহার সীমিত করুন। যে কোনো সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই দাঁতের ডাক্তারের পরামর্শ নিন।