1. admin@dailygoyendasongbad.com : admin :
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:১৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
কক্সবাজার উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরগুলো ডেঙ্গুর ‘হটস্পট’ হয়ে উঠেছে। হাকিমপুর থানা পু্লিশ কর্তৃক হিলিতে এক অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার।। পরিবেশ দূষন করে আসছে ফরিদগঞ্জ উপজেলার ৩ নং পূর্ব ইউনিয়ন ৬ নং ওয়ার্ডের পাচুর বাড়ির লোক জন। আদানির বকেয়া ১৭ কোটি টাকা এ মাসেই পরিশোধ করবে সরকার। চাঁদপুর শহরে অস্ত্র নিয়ে কিশোর গ্যাংয়ের মহড়া, আটক ৮ যে সব কারণে নিষিদ্ধ হলো ছাত্র লীগ। ফরিদগঞ্জ মজিদিয়া কামিল মাদ্রাসায় নিয়োগ পরিক্ষায় ব্যাপক অনিয়ম। পিতা-মাতার হক আদায়ে সন্তানের যা করণীয়। ফরিদগঞ্জ সি.এইচ.সিপি’র সভাপতি সবুজ পাটোয়ারী সম্পাদক মোশাররফ। লিভ-ইনের প্রস্তাবে মায়ের অনুমতি নিতে বলেন কারিনা

হার্টের রোগীদের ক্ষেত্রে ঈদে খাদ্যাভাস কেমন হবে। ডাঃ এম এ কাদের মোল্লা।

দৈনিক গোয়েন্দা সংবাদ ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২৭ জুন, ২০২৩
  • ৫১০ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

#হার্টের_রোগীদের_ক্ষেত্রে_কুরবানি_ঈদে_খাদ্যাভাস_কেমন_হবে ?

কুরবানি ঈদ মুসলমানদের ধর্মীয় উৎসবের সাথে আবেগের উৎসব। কুরবানি ঈদ মানেই গরু ,খাসির মাংস অর্থাৎ রেড মিট বা লাল মাংস খাওয়ার ধুম পরে যায়। এসব মাংসে প্রচুর স্যাচুরেটেড ফ্যাট পাওয়া যায় যা রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বড়ায়। আর রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যাওয়াকে হৃদরোগের প্রধান কারণ হিসেবে ধরা হয়। তাই রেড মিট বা লাল মাংসকে হার্টের রোগীদের জন্য নিষেধ করে দেওয়া হয়।

#ঈদের_দিন_হার্টের_রোগীদের_জন্য_যেসব_খাবার_রাখতে_পারেন_খাবার_মেন্যুতে –

ঈদ মানেই দুধের তৈরি মিষ্টি জাতীয় খাবারের সমারহো। কিন্তু দুধে কোলেস্টেরল থাকায় তা হার্টের রোগীদের জন্য ক্ষতিকর। তাই গরুর দুধ জাল করে দুই থেকে তিন বার সর ফেলে দিয়ে তৈরি করা যেতে পারে মিষ্টিজাতীয় খাবার। এছাড়াও সয়াদুধের তৈরি – সেমাই, পুডিং, পায়েস রাখতে পারেন মেন্যুতে।

মাশরুম কারি, মাশরুম স্যুপ, সয়া্কারি, সয়া বিরিয়ানি, বিভিন্ন ধরনের সবজি, ফলের সালাদ ও ফলের জুস ইত্যাদি।

যেহেতু কুরবানি ঈদের সাথে মুসলমানদের আবেগ জড়িত যদি কোন হার্টের রোগী গরুর মাংস খেতে চায় তবে কিভাবে এবং কতটুকু খাবে ?

গরুর শরীরের সিনা ও পাজরের মাংসে চর্বির পরিমান কম থাকে। এই অংশের মাংস ৩০ মিনিট ফুটিয়ে পানি ফেলে দিতে হবে। সিদ্ধ মাংস বিনা তেলে রান্না করতে হবে। দৈনিক গরুর মাংস খাওয়ার নিরাপদ মাত্রা হলো- ৩ আউন্স বা ৮৫ গ্রাম। মাংসের পরিমাণ হবে ছোট হলে তিন টুকরা আর বড় হলে দুই টুকরা। কিন্তু দীর্ঘ সময়ের জন্য খেতে পারবেন না। ঈদের দিন থেকে শুরু করে পর পর দুই দিন খেতে পারেন। তবে গরুর মাংস না খাওয়াই ভালো হার্টের রোগীদের জন্য।

ডাঃ এম এ কাদের মোল্লা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

ফেসবুকে আমরা

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪ দৈনিক গোয়েন্দা সংবাদ
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park