বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) প্রতিষ্ঠাতা ও প্রয়াত প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের (বীরউত্তম) ৪৩তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ১৯৮১ সালের ৩০শে মে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে সেনাবাহিনীর কিছু বিপথগামী সদস্যের হাতে নিহত হন তিনি। জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। প্রতি বছর এই দিনটিকে শাহাদতবার্ষিকী হিসেবে পালন করে তার দল বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনগুলো।
গতকাল জনাব হারুন গাজী শহীদ জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠাতার শাহাদতবার্ষিকী যথাযথ মর্যাদায় উদ্যাপনের জন্য ৬নং গুপ্টি পশ্চিম ইউনিয়ন দল, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী, সমর্থক আহবান জানান তিনি বলেন শুভানুধ্যায়ী এবং বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনসহ সকল স্তরের জনগণ এই মহান উদার গণতন্ত্রী শহীদ জিয়ার জনপ্রিয়তা দেশি-বিদেশি চক্রান্তকারীরা কখনোই মেনে নিতে পারেনি। এই চক্রান্তকারীরা ১৯৮১ সালের ৩০শে মে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে হত্যা করে। এই মর্মান্তিক ঘটনার মধ্যদিয়ে দেশবাসী একজন মহান দেশপ্রেমিক জাতীয়তাবাদীকে হারায়। তবে চক্রান্তকারীরা যতই চেষ্টা করুক কোনো ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ককে পৃথিবী থেকে সরিয়ে নিজ দেশের জনগণের হৃদয়ে চিরজাগরূক হয়ে অবস্থান করতে পারবেন না। বক্তরা বলেন জাতীয় জীবনের চলমান সংকটে শহীদ জিয়ার প্রদর্শিত পথ ও আদর্শ বুকে ধারণ করেই আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে এবং জাতীয় স্বার্থ, বহুমাত্রিক গণতন্ত্র এবং জনগণের অধিকার সুরক্ষায় ইস্পাত কঠিন গণঐক্য গড়ে তুলতে হবে।
অত্র অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি জনাব মজিবুর রহমান (দুলাল) যুগ্ন আহবায়ক ফরিদগন্জ উপজেলা বিএনপি। প্রধান বক্তা আমানত হোসেন গাজী আহবায়ক ফরিদগঞ্জ পৌর বিএনপি। বিশেষ অতিথি মোঃ আবুজাফর খসরু মোল্লা যুগ্ন আহবায়ক ফরিদগঞ্জ উপজেলা বিএনপি। বিশেষ অথিতি মোঃ নজরুল ইসলাম পাটাওয়ারী যুগ্ম আহবায়ক ফরিদগঞ্জ উপজেলা বিএনপি। বিশেষ অতিথি মোঃ জামাল হোসেন যুগ্ম আহবায়ক ফরিদগঞ্জ উপজেলা বিএনপি। সভাপ্রতিত্ব করেন মোঃ আব্বাছ উদ্দিন গাজী। সভাপতি ৬নং গুপ্টি পশ্চিম ইউনিয়ন বিএনপি। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন মোঃ শাহ আলম কিরন সাধারণ সম্পাদক ৬নং গুপ্টি পশ্চিম ইউনিয়ন বিএনপি। এবং ইকবাল হোসেন চৌধুরী সাংগঠনিক সম্পাদক ৬নং পশ্চিম গুপ্টি ইউনিয়ন বিএনপি।