নিউজ ডেস্ক ঢাকা
দৈনিক গোয়েন্দা সংবাদ।
লম্পট সিদ্দিকুরের কুকীর্তি
এ যেন এক মানুষরূপী অমানুষ লম্পট সিদ্দিকুর। যিনি নারায়ণগঞ্জ সাইনবোর্ড পাসপোর্ট অফিসের উল্টা দিকে শান্তি ধারা ৫ নাম্বার রোড দীর্ঘদিন যাবত টুপির কারখানা নিয়ে ব্যবসা করতেছেন।ব্যবসার আড়ালে অসহায় অনাথ বিধবা অসচ্ছল গরিব মহিলাদেরকে চাকুরীর প্রলোভন দেখিয়ে এবং ভবিষ্যৎ সচ্ছলতার মিথ্যা আশ্বাস ও লোভ দেখিয়ে ওইসব মহিলাদের সাথে নিয়মিত দর্শন করে যাচ্ছে দীর্ঘদিন থেকে। সম্প্রতি "নারী ও শিশু নির্যাতন শেল্টার সেন্টার" অভিযোগকারী তিন নারীর কল রেকর্ড ও জবানবন্দি ও উল্লেখযোগ্য প্রমাণ সহ অভিযোগ করতে আসেন তিন নারী( ছদ্মনাম ) সালেহা. তানজু ও দিপা। উল্লেখ্য তার কারখানার কিছু সাব কন্টাক্ট বিভিন্ন মহিলাদের বাসা বাড়িতে দেয়। এই সুবাদে এইসব অনাথ অসহায় অসচ্ছল মহিলাদের বাসায় নিয়মিত যাতায়াত করে এবং তাদের দুর্বলতার সুযোগে নিয়ে তাদের কে জোরপূর্বক দর্শন করে। অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করতে বাধ্য করে। চাকুরী যাওয়ার ভয়ে ওইসব মহিলারা মুখ বুজে সহ্য করত। পারিবারিক অভাব অনটনের সুযোগে চাল ডাল সহ নিত্য প্রয়োজনীয় বাজার ও ক্যাশ টাকা দিয়ে মুখ বন্ধ রাখতো এসব মহিলাদের। আর প্রতিনিয়ত লালসা শিকার হত লম্পট সিদ্দিকুরের হাতে।
সবশেষে অভিযোগকারীদের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত কমিটি করে সুষ্ঠ বিচারের দাবি করে স্বাক্ষরকারী অভিযোগকারীরা।