Apollotv24.com স্বাস্হ্য কথন।
#গরমে_ক্লান্তি_দূর_করবে_তালের_শাঁস
তালের শাঁস গ্রীষ্মকালীন খুবই পুষ্টিকর ও সুস্বাদু একটি ফল। বাজারে এখন প্রচুর কচি তাল পাওয়া যাচ্ছে। তালের শাঁসের মাঝে পানি থাকায় তা পানিশূন্যতা দূর করে। প্রাকৃতিকভাবে দেহকে রাখে ক্লান্তিহীন।
#ক্যালরি_ও_পুষ্টিগুণঃ
১০০ গ্রাম তালের শাঁসে রয়েছে ৮৭ ক্যালরি, ৮ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, জলীয় অংশ ৮৭.৬ গ্রাম, আমিষ ৮ গ্রাম, ফ্যাট ১ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট ১০.৯ গ্রাম, খাদ্যআঁশ ১ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ২৭ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ৩০ মিলিগ্রাম, লৌহ ১ মিলিগ্রাম, থায়ামিন .০৪ গ্রাম, রিবোফ্লাভিন ০২ মিলিগ্রাম, নিয়াসিন ৩ মিলিগ্রাম, ভিটামিন সি ৫ মিলিগ্রাম।
#উপকারিতা —–
১। লিভার ভালো রাখেঃ কচি তালের শাঁস লিভারের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। এটি অরুচিও দূর করতে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তালের শাঁসে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে যা শরীরকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে।
২। ওজন কমায়ঃ তালের শাঁসে পানি থাকায় এটি খাওয়ার পর অনেকক্ষণ পেট ভরা থাকে। ক্যালরির পরিমাণ কম থাকায় তালের শাঁস ওজন কমাতেও ভূমিকা রাখে।
৩। ত্বক ভালো রাখেঃ তালে থাকা উপকারি উপাদান ত্বকের যত্ন নিতে সক্ষম।
৪। রক্তশূন্যতা দূর করেঃ যাদের অ্যানিমিয়া বা রক্তশূন্যতা আছে তাঁরা নিয়মিত তালের শাঁস খেলে তা রক্তস্বল্পতা দূর করতে সাহায্য করবে।
এছাড়াও তালের শাঁস স্মৃতিশক্তি ভালো রাখে এবং হার্ট সুস্থ রাখে সাথে সাথে রক্তের খারাপ কোলেস্টেরল কমায়। চোখের দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতেও তালের শাঁস ভালো কার্যকরী।
Leave a Reply